Summary
খোলা বাক্য ও গাণিতিক বাক্য
একটি বাক্যকে “খোলা বাক্য” বলা হয়, যখন তার সত্যতা বা মিথ্যাতা নির্ণয় করা যায় না। অন্যদিকে, "গাণিতিক বাক্য (বন্ধ বাক্য)" বলতে এমন বাক্যকে বুঝানো হয়, যার সত্যতা বা মিথ্যাতা নির্ধারণ করা সম্ভব।
উদাহরণ:
- ৮ একটি জোড় সংখ্যা: গাণিতিক বাক্য এবং সত্য।
- ৯ একটি জোড় সংখ্যা: গাণিতিক বাক্য এবং মিথ্যা।
- ক একটি জোড় সংখ্যা: খোলা বাক্য, কারণ সত্য বা মিথ্যা হতে পারে ক-এর মানের উপর নির্ভর করে।
গাণিতিক বাক্যে রূপান্তর:
- ৫ এর সাথে ক যোগ করলে ফলাফল ১২ হয়।
- ৩ কে ৪ দিয়ে গুণ করলে ফলাফল ১২ হয়।
- ২৬ কে ৪ দিয়ে ভাগ করলে ফলাফল ৫ হয়।
- □ এবং △ যোগ করলে ফলাফল ১০ হয়।
ক-এর মান নির্ণয়:
- ক + ৫ = ১০
- ৪৮ - ক = ২৩
- ক × ২ = ৩৬
- ৭২ ক = ৬
খোলা বাক্যের অজানা মান বের করা:
- একটি ত্রিভুজের ক সংখ্যক বাহু আছে।
- একটি বর্গের খ সংখ্যক কোণ আছে।
- ক টাকার দ্রব্য কিনে ১০০ টাকা দিয়ে ৪৫ টাকা ফেরত নেওয়া হলো।
- খ সংখ্যক বিস্কুট ১৫ জনের মধ্যে ৪টি করে ভাগ করে দেওয়া হলো।
খোলা বাক্য
একটি বাক্যকে “খোলা বাক্য” বলা হয়, যখন বাক্যটি সত্য না মিথ্যা তা নির্ণয় করা যায় না। অপরদিকে, একটি বাক্যকে "গাণিতিক বাক্য (বন্ধ বাক্য)" বলা হয় তখন যখন বাক্যটি সত্য না মিথ্যা তা নির্ণয় করা যায়।
উদাহরণসমূহ: ৮ একটি জোড় সংখ্যা এটি একটি গাণিতিক বাক্য এবং এটি সত্য। ৯ একটি জোড় সংখ্যা এটি একটি গাণিতিক বাক্য এবং এটি মিথ্যা। ক একটি জোড় সংখ্যা এটি একটি খোলা বাক্য, কারণ এটি সত্য অথবা মিথ্যা হতে পারে, যাক এর মানের উপর নির্ভর করবে। |
নিচের বাক্যগুলোকে গাণিতিক বাক্যে প্রকাশ করি এবং খোলা বাক্য ও গাণিতিক উক্তিগুলো নির্ণয় করি।
(১) ৫ এর সাথে ক যোগ করলে যোগফল ১২ হয়।
(২) ৩ কে ৪ দিয়ে গুণ করলে গুণফল ১২ হয়।
(৩) ২৬ কে ৪ দিয়ে ভাগ করলে ভাগফল ৫ হয়।
(8) এবং যোগ করলে যোগফল ১০ হয়।
ক এর এমন একটি মান নির্ণয় করি যেন বাক্যটি সত্য হয়।
(১) ক + ৫ = ১০
(২) ৪৮ - ক = ২৩
(৩) ক × ২ = ৩৬
(৪) ৭২ ক = ৬
নিচের খোলা বাক্যগুলোর অজানা মানগুলো বের কর যেন বাক্যগুলো সত্য হয়:
(১) একটি ত্রিভুজের ক সংখ্যক বাহু আছে।
(২) একটি বর্গের খ সংখ্যক কোণ আছে।
(৩) ক টাকার দ্রব্য কিনে ১০০ টাকা দিয়ে ৪৫ টাকা ফেরত নেওয়া হলো।
(৪) খ সংখ্যক বিস্কুট ১৫ জনের মধ্যে ৪টি করে ভাগ করে দেওয়া হলো।